বাংলাদেশের প্রতিটি বাসিন্দার ন্যায়সঙ্গত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, বাংলাদেশের প্রশাসনিক ওয়েবের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এটি কর্মপন্থা তৈরির সংস্থাগুলি থেকে স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাগুলি থেকে সম্প্রদায়ের স্তর পর্যন্ত সারা দেশ জুড়ে বিস্তৃত স্বাস্থ্যসেবা নেটওয়ার্ক। স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের অবকাঠামো তিন স্তরে ভাগ করা যায়: মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল তৃতীয় স্তরে রয়েছে। জেলা হাসপাতাল, মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র মাধ্যমিক স্তর হিসেবে বিবেচিত। উপজেলা (সাব জেলা) স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক (সর্বনিম্ন স্তর স্বাস্থ্য সুবিধা) হচ্ছে প্রাথমিক স্তরের স্বাস্থ্য প্রদানকারী। বিভিন্ন এনজিও (বেসরকারি সংগঠন) ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও এই জটিল স্বাস্থ্য নেটওয়ার্কে অবদান রাখে।[২][৩]
২০১৭-১৮ বাংলাদেশ সংসদীয় বাজেটে কেবল স্বাস্থ্যখাতে বাজেট নির্ধারন করা হয়েছে ১৬ হাজার ২০৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।[৪]
২০১১ সালে বিশ্বব্যাংকের একটি ডাটা অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি ৩০০০ জনের জন্য একটি হাসপাতাল বেড রয়েছে।[৫] স্বাস্থ্যসেবার উপর ২০০৯-এ সরকারের সাধারন ব্যয় ছিল মোট ৭.৯%, জনগন তাদের স্বাস্থ্যসেবায় নিজেদের থেকে খরচ করেছে ৯৬.৫%।[৬] চিকিৎসক অনুপাত জনসংখ্যা – ১:২,০০০[৭] নার্স অনুপাত জনসংখ্যা – ১:৫,০০০[৭]
১। মোঃ সুমন কবির - স্বাস্থ্য সহকারী- ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড।
২। মোসাঃ বিলকিস আক্তার - স্বাস্থ্য সহকারী- ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড।
৩। মোঃ কাইয়ুম ভূইয়া - স্বাস্থ্য সহকারী- ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস